Inhouse product
মরিচ (Chili) গুঁড়া রান্নার এক অপরিহার্য উপাদান। এই মসলা ছাড়া রান্নার ঝাল স্বাদ তো যেনো অসম্ভব। রান্নার স্বাদ, ঘ্রাণ, মান অনেকাংশেই নির্ভর করে এই মরিচ গুঁড়ার উপর। তবে অন্যান্য গুঁড়া মসলার মতন ভেজালে সয়লাব এটিও। ফলে রান্নার এই অপরিহার্য উপাদানের মাধ্যমে অধিকাংশ সময় বিঘ্নিত হয় নিরাপদ খাদ্যের ব্যাপারটি। কিন্তু খাস ফুড আপনাদের সরবরাহ করছে বিশুদ্ধ মানের গুঁড়া মরিচ। যা আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি একটুও বৃদ্ধি না করে রান্নার স্বাদ বাড়াবে বহুগুণে।
হলুদ (Turmeric) গুঁড়া এমন একটি মসলা যা শুধু রান্নায়ই ব্যবহৃত হয় এমন না, বরং এর রয়েছে নানাবিধ উপকারি গুণাগুণ। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এর সাথে ভেজাল বা অপদ্রব্য মেশানো হয় বলে সকলে স্বচ্ছন্দে গ্রহণের বেলায় একটু শঙ্কায় থাকেন। তবে খাঁটি মসলা ব্যবহারে যে শুধু রান্নায় স্বাদ বাড়বে তা কিন্তু নয় বরং কমবে স্বাস্থ্য ঝুঁকিও। আর খাস ফুড আপনাদের জন্য সরবরাহ করে চলেছে এমনই খাঁটি হলুদ গুঁড়া যা ব্যবহার করা যাবে কোন শঙ্কা ছাড়াই।
জিরা (Cumin) গুঁড়া ছাড়া বাঙালির রান্না যেনো অসম্পূর্ণ থেকে যায়। পার্সলে গোত্রের বিরুৎজাতীয় এক উদ্ভিদ Cuminum cyminum এর শুকনো বীজ হচ্ছে আমাদের বহুল ব্যবহৃত এই জিরা। বহুকাল আগে থেকেই রান্না এবং কিছু ঔষধি ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে আসছে এই মসলাটি।
ধনিয়া (Coriander) গুঁড়া ছাড়া দৈনন্দিন রান্নার কথা ভাবাই যায় না এমন পরিবার বেশ কমই আছে। এটি ধনে নামেও পরিচিত। রান্নায় এক চমৎকার স্বাদ ও সুঘ্রাণ যুক্ত করতে এই মসলার জুড়ি মেলা ভার। এর আদি নিবাস মূলত দক্ষিন – পশ্চিম এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকা। সুগন্ধি মসলা হিসেবে এর বিশেষ সুখ্যাতি রয়েছে। পাশাপাশি এর ঔষধি গুণাগুণের জন্যেও এর চাহিদা বিশেষ লক্ষ্যনীয়।
১। দেশি মরিচ আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়। নিজেরা সংগ্রহ করা হয় বলে মরিচের গুণগত মান নিয়ে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ থাকে না।
২। সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ধুয়ে শুকানো হয়। এরপর ভাঙানো হয়।
৩। রঙ সহ বিভিন্ন প্রকার কমদামি উপকরণের মিশ্রণ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
৪। রঙ এবং ঝালের জন্য দেশি মরিচ এর সাথে কিছু পরিমাণ ভারতের এল সি মরিচ ব্যবহার করা হয়।
৫। এই মরিচ গুঁড়া BSTI (Bangladesh Standard and Testing Institution) অনুমোদিত।
১। গুঁড়া করার জন্য ব্যবহৃত হলুদ আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়। নিজেরা সংগ্রহ করা হয় বলে হলুদের গুণগত মান নিয়ে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ থাকে না।
২। সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে পরিষ্কার করে শুকানো হয়। এরপর ভাঙানো হয়।
৩। রঙ সহ বিভিন্ন প্রকার কমদামি উপকরণের মিশ্রণ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
৪। বাজারের খোলা পণ্যে কাউন, খেসারি ডালের মিশ্রণ যোগ করে গুঁড়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়। ফলে এর গুণগত মান তখন বিঘ্নিত হয়। কিন্তু আমাদের হলুদ গুঁড়ায় এসব কিছু মেশানো হয় না। বরং খাঁটি হলুদ ভাঙিয়ে প্রস্তুত করা হয়।
৫। এই হলুদ গুঁড়া BSTI (Bangladesh Standard and Testing Institution) অনুমোদিত।
১। গুঁড়া করার জন্য ব্যবহৃত জিরা আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়। নিজেরা সংগ্রহ করা হয় বলে এর গুণগত মান নিয়ে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ থাকে না।
২। সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে পরিষ্কার করে শুকানো হয়। এরপর ভাঙানো হয়।
৩। রঙ সহ বিভিন্ন প্রকার কমদামি উপকরণের মিশ্রণ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
৪। বাজারের খোলা পণ্যে অনেক ক্ষেত্রেই মৌরি গুঁড়া মিশ্রিত করে গুঁড়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়। সাথে ধূলাবালি তো রয়েছেই। ফলে এর গুণগত মান তখন বিঘ্নিত হয়। কিন্তু আমাদের জিরা গুঁড়ায় এসব কিছু মেশানো হয় না। বরং খাঁটি জিরা ভাঙিয়ে প্রস্তুত করা হয়।
৫। এই জিরা গুঁড়া BSTI (Bangladesh Standard and Testing Institution) অনুমোদিত।
১। গুঁড়া করার জন্য ব্যবহৃত ধনিয়া আমাদের দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে সংগ্রহ করা হয়। নিজেরা সংগ্রহ করা হয় বলে এর গুণগত মান নিয়ে কোন প্রকার সন্দেহের অবকাশ থাকে না।
২। সম্পূর্ণ নিজস্ব তত্ত্বাবধানে পরিষ্কার করে শুকানো হয়। এরপর ভাঙানো হয়।
৩। রঙ সহ বিভিন্ন প্রকার কমদামি উপকরণের মিশ্রণ থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ।
৪। বাজারের খোলা পণ্যে অনেক ক্ষেত্রেই কাঠের গুঁড়া ও আটার ভুষির মতন উপাদানের মিশ্রণ যোগ করে গুঁড়ার পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়। ফলে এর গুণগত মান তখন বিঘ্নিত হয়। কিন্তু আমাদের ধনিয়া গুঁড়ায় এসব কিছু মেশানো হয় না। বরং খাঁটি ধনিয়া ভাঙিয়ে প্রস্তুত করা হয়।
৫। এই ধনিয়া গুঁড়া BSTI (Bangladesh Standard and Testing Institution) অনুমোদিত।
আমাদের সকল প্রোডাক্ট সংগ্রহ থেকে শুরু করে প্যাকেজিং পর্যন্ত প্রত্যেকটি ধাপ নিজস্ব টিম দ্বারা মনিটরিং করা হয়। ফলে মান নিয়ে নিঃসঙ্কোচ থাকা যায়। আর প্যাকেজিং এর তারিখ হতে এক বছর পর্যন্ত এর মেয়াদ থাকে ফলে সঠিক ভাবে সংরক্ষণ করলে অনেকদিন পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। তাছাড়া অন্য কোন অপদ্রব্যের সংমিশ্রণ করা হয় না বলে এর স্বাস্থ্য ঝুঁকিও নেই বললেই চলে।